ঢাকা, মঙ্গলবার   ২২ এপ্রিল ২০২৫

Ekushey Television Ltd.

যেমন দেখা গেলো ‘সুপার ব্লাড উলফ মুন’

প্রকাশিত : ১৬:১২, ২১ জানুয়ারি ২০১৯ | আপডেট: ১৬:৪১, ২১ জানুয়ারি ২০১৯

Ekushey Television Ltd.

‘সুপার ব্লাড উলফ মুন’ উপভোগ করলো আমেরিকা, ইউরোপ ও আফ্রিকাবাসী। চাঁদ একই সরলরেখায় সূর্য ও পৃথিবীর ছায়ায় চলে আসলে শুরু হয় পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ।

আংশিক সূর্যের আলো চাঁদের গায়ে পড়ায় হয়ে উঠে রক্তিম। তবে দিনের আলো থাকায় বাংলাদেশে এর দেখা মিলেনি। আরো জানাচ্ছেন মহিতুন রিয়া।

ঘুরতে ঘুরতে পৃথিবীর খুব কাছাকাছি অবস্থানে চাঁদ। শুধু তাই নয়, সূর্য ও পৃথিবীর একই সরলরেখায় চাঁদের অবস্থান। আজকের আকাশে এভাবেই ধরা দিলো রহস্যে ভরা এ উপগ্রহ।

তবে এবারের চন্দ্র্রগ্রহণে পৃথিবী ছিলো সূর্য ও চাঁদের মাঝামাঝি অবস্থানে। আর পৃথিবীর ছায়ায় পুরোপুরি ঢেকে গেছে চাঁদ। ছায়াও ঢাকলেও বায়ুমন্ডলের সাথে ধাক্কা লেগে সামান্য সূর্যের আলো চাঁদ পর্যন্ত পৌঁছানোয় রক্তিম হয়ে উঠে আজকের চাঁদ।

এবারের ব্লাড মুনের নাম দেয়া হয়েছে নেকড়ে চাঁদ। কেননা জানুয়ারির শীতে খুব ক্ষুধার্ত থাকে নেকড়েরা। বিশাল বড় এ চাঁদ দেখে আকাশের দিকে মুখ তুলে তাদের চিৎকার করতে দেখা যায়।

উত্তর গোলার্ধের মানুষ স্পষ্টভাবে সুপার ব্লাড ওলফ মুন দেখতে পেয়েছেন। বিশেষ করে উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা এবং পশ্চিম ইউরোপবাসী দেখতে পেয়েছেন পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ।

আর ইউরোপের বাকী অংশ, আফ্রিকা থেকে দেখা গেছে আংশিক। তবে দিনের আলোর কারণে সুপার ব্লাড মুন দেখার সুযোগ হলো না এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের বাসিন্দাদের।

এরকম আরো একটি পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ দেখতে পৃথিবীবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে ২০২১ সাল পর্যন্ত।

ভিডিও: https://youtu.be/iUV3mmKRdY8

 


Ekushey Television Ltd.

© ২০২৫ সর্বস্বত্ব ® সংরক্ষিত। একুশে-টেলিভিশন | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি